Tuesday, December 1, 2020

Pharmacology

General Pharmacology :  

Basic knowledge about pharmacology are discuss here,

Pharmacology definition : the branch of medical  science deals with the study of interaction of medicine  with living organism.


Rudolph established the primary institute of pharmacology in 1847

Drug:

 Drug (word) comes from a French word "Drogue" meaning a dry herb. 
Drug definition in consistent with world health organisations : A Drug is any substance or material that's used or intended to be wont to modify or explore physiological processes or pathological states, for the advantage of the recipient.”

Branches of Pharmacology:

  • Pharmacokinetics
  • Pharmacodynamics
  • Therapeutics
  • Pharmacy
  • Clinical Pharmacology
  • Pharmacy
  • Pharmacognesy
  • Pharmacogenetics
  • Toxicology
  • Pharmacoeconomics
  • Pharmacoepidemiology
  • Posology
  • Immunopharmacology
  • Behavioural pharmacology
  • Chemotherapy

1. Pharmacokinetics: The branch of pharmacology which deals with the absorption, distribution, assimilation and elimination  of drugs and their relationship with the onset, duration and Predominance of the drug action.”
What the body does to the drug is pharmacokinetics( absorption, distribution, metabolism and excretion) 
Pharmacokinetics =body act on the drug

2. Pharmacodynamics:
Pharmacodynamics is that the branch of Pharmacology which deals with the chemical  and physiological effect  of drug and their mechanism of  action. 

What the drug does to the body is pharmacodynamics 
Pharmacodynamics : Drug  action  on the pharmacology 
3. Pharmacy : the Branch of  pharmacology  that deals with the preparation, compounding and dispensing of the drug is named  pharmacy.

4. Therapeutics : the branch of pharmacology that deals with the utilization of medicine in physical body to regulate,  Protect,  detect  and cure the disease. 
5.Toxicology : the branch of pharmacology that deals with the study of poisonous effect of medicine on living organism and management  of toxicity. 
5. Chemotherapy : the branch of pharmacology  that deals with the effect of drug on microorganisms,  parasites and neoplastic cell.

Source of Drug information :

Pharmacopeia :

  • United state pharmacopea ,
  • British pharmacopeia, 
  • British  pharmaceutical  codex, 
  • Indian  pharmacopeia, 
  • Pharmacopeia Internationale by WHO.

Formulary :

  • British National formulary
  • Bangladesh National Drug Formulary

Books of Pharmacology :

  • Basic and clinical pharmacology
  • Pharmacological basis of therapeutics
  • Clinical Pharmacology

Journas:

  • Lancet
  • NEJM
  • MBMJ


What are the use or benefits  of drugs? 

  1. Diagnosis of disease : Drug specimen
  2. Prevention of disease : vaccine
  3. Control of disease : thyroxine, insulin
  4. Cure of disease : antibiotics
  5. Changing normal function: pill pills

Sources of Drugs :

General pharmacology including definition of pharmacology and Drugs,  source,  benefits and Roots of administratio.


1. Natural Source of drugs:

  • Plant source : alkaloid,  glycoside,Animal Source : insulin(bovine pancreas) hepaglycoside,) Mineral: Iron,  copperFungus : penicillin

2.Synthetic source: paracetamol 
3.Semi-synthetic source : ampicilin
4.Biotechnology and recombinant DNA technology   : Human insulin


Excipient: Additional  substance of drug which has no therapeutic effect -eg:disintegrants,  glidants,lubricants etc

Placebo : The  thought which your brain can convince your body a false  treatment is the real thing — it's called placebo effect — . Now science has found that  a placebo can be even as effective as traditional treatments.

Biological drugs: The  Drugs are collected from living sources. Eg: human insulin,  vaccine,  omalizumb
Biological drug are Very costly

OTC Drugs : The drugs are often used without  prescription or any supervision of the physian.
Example : Paracetamol,  loratadine, omeprazole

Dose: it's the quantity  of drug to be used at just one occasion is named dose.
Types of dose:

Therapeutic effect : The  quantity of drug  produce optimum effect. 
Maximum dose:maximum amount of Drug that can't Produce any toxicim effect.

Toxic dose : The  quantity of drug beyond therapeutic dose and produce unwanted clinical feature is named toxic dose.

Lethal dose: The  quantity of drug causes of death.

Some terminology :
Tablet: Its a solid dosage form during which powder,  crystalline sort of drug that compressed during a disk or molded.

capsule : the solid dosage sort of drug contain one or More active ingredients  with/without inactive substance are enclosed with small shell of gelatin.

Routes of Drug  Administration : the pathway of medicine by which drugs administrate into the body.

Oral route: Paracetamol, penicillin 
Intravenous route :opioids 
Intramuscular route : ketorolac, diclofenac
Sublingual route : Nitroglycerin, Nifedipine
Per-rectal route :Diclofenac, Tramadol, paracetamol 
Subcutaneous route : insulin
Inhalational route : salbutamol, salmetrol

Labels: ,

অ্যাজমা প্রতিরোধে ত্রিশটি টিপস

হাপানি নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেসব মেনে চলতে হবে 

অ্যালার্জি শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটা জিনিস। কিছু নিয়ম কানুন ভালো মতো মেনে চললে আমরা অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পেতে পারি। আজকে আমরা জানবো,  

অ্যালার্জি (Allergy), অ্যাজমা (Asthma), ও শ্বাসকষ্ট রােগীদের জন্য করনীয়

১। অ্যালার্জি ও অ্যাজমা কোন কঠিন রােগ নয়, একটু মনােযােগী হলেই এটি নিয়ন্ত্রণে রেখে সম্পূর্ণ সুস্থ থাকা সম্ভব।

২। শােবার ঘরে কার্পেট ব্যবহার করবেন না।

৩। ধুমপান পরিহার করুন।

৪। Aerosol বা মশার কয়েল বা insecticide এ ঘরে ব্যবহারের সময় দূরে থাকুন।

৫। উগ্র সুগন্ধি ব্যবহার করবেন না।

৬। ছােট বাচ্চারা লােমশ পুতুল নিয়ে খেলা করবে না।

৭। ধুলাবালি থেকে দূরে থাকবেন।

৮। ঘর ঝাড় দেবার সময় অন্য ঘরে থাকুনদূরে থাকুন।

৯। ঘর ঝাড় দিতে হলে মাস্ক, তােয়ালে বা গামছা দিয়ে নাক ঢেকে নেবেন।

১০। বিছানা বা কার্পেট ঝাড়ার সময় দূরে থাকুন/মাস্ক ব্যবহার করুন।

১১। বুক সেলফে রাখা পুরাতন খাতা, বই–পত্র অন্য কাউকে দিয়ে ঝেড়ে নেবেন।

১২। টিভি, মশারি–স্ট্যান্ড, (সিলিং) পাখার উপরে জমে থাকা ধূলা–বালি সপ্তাহে একবার অন্য কাউকে দিয়ে পরিস্কার করে ফেলবেন।

১৩। বাস, মােটরগাড়ী বা যানবাহনের ধোঁয়া থেকে দূরে থাকুন।

১৪। শীতের শুরুতে শীতবস্ত্র ধুয়ে ব্যবহার করবেন।

১৫। লেপ ভাল করে রােদে শুকিয়ে ব্যবহার করবেন।

১৬। শীতে উলেন কাপড় ব্যবহার না করে সুতি/জিন্সের কাপড় পরিধান করুন।

১৭। পুরাতন/বাক্সবন্দী জামা–কাপড় ব্যবহার করবেন না। ব্যবহার করতে হলে নতুন করে ধুয়ে ইস্ত্রী করে বা রােদে ভাল করে শুকিয়ে ব্যবহার করবেন।

১৮। স্যাতস্যাতে স্থান এড়িয়ে চলুন।

১৯। ঘাসের উপর দিয়ে হাটা পরিহার করুন।

২০। ছােট বা বড় ফুল ধরা গাছের নিচে/পাশে বসা উচিত নয়।

২১। যেসব খাবারে এলার্জি হতে পারে তা এড়িয়ে চলা উত্তম

মাছ– ইলিশ, চিংড়ি

গােশত– গরুর গােশত 

ডিম– হাঁসের ডিম (সাদা অংশ)

সবজি– মিষ্টি কুমড়া, কচু, বেগুন 

ফল– আপেল, কলা।

২২। রান্না করার সময় মশলার ঝাঁঝালাে গন্ধ এড়াতে মাস্ক ব্যবহার করুন/বিকল্প ব্যবস্থা নিন।

২৩। ফ্রিজে রাখা খাবার ভালাে করে গরম করে তারপর খাবেন।

২৪। ঘরে ধূপ বা ধােয়া ব্যবহার করবেন না।

২৫। বিছানার চাদর ও বালিশের কভার ০৭ দিন পর পর ধূয়ে ব্যবহার করবেন।

২৬। মশারি সপ্তাহে একবার ধূয়ে ব্যবহার করবেন।

২৭। ঘরে ছারপােকা, তেলাপােকা থাকলে প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা নিন।

২৮। ঠান্ডা পানি/খাবার পরিহার করুন।

২৯। (i) প্রতিদিন সকালে ও বিকালে মুক্ত পরিবেশে বা Well Ventilated কক্ষে ১০ (দশ) মিনিট শ্বাসের ব্যায়াম করুন

(ii) জোরে শ্বাস টানুন

(iii) প্রায় ১৫ (পনের) সেকেন্ড শ্বাস ধরে রাখুন।

(iv) দুই ঠোট শীষ দেওয়ার ভঙ্গিতে আনুন এবং ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে শ্বাস ফেলুন।

৩০। শ্বাস কষ্ট বেশী হলে ভেল্টোলিন/এ্যাজমাসল/সালটলিন ইনহেলার ২ পাফ করে ৫ মিনিট পর পর নিবেন।

শ্বাসকষ্ট প্রশমিত না হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

হাপানি নিয়ন্ত্রণে যেসব মেনে চলতে হবে
মোঃ নোমান ইসলাম নিরব 


  • সর্বদা হাসি–খুশি থাকবেন
  • কখনও হতাশাগ্রস্থ হবেন না
  • সর্বদা ভয় ও চিন্তামুক্ত থাকবেন।
  • ডাক্তারের দেয়া সব নিয়ম/পরামর্শ/ব্যবস্থাপত্র যথাসম্ভব মেনে চলুন।

Labels: , , ,

সরকারি বেতন স্কেল, গ্রেডিং সিস্টেম ও অন্যান্য

সরকারি বেতন স্কেল, গ্রেডিং সিস্টেম ও অন্যান্য

সরকারি চাকরির গ্রেড 

আগে ছিল ৪ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত ছিল 

এখন ২০ গ্রেডে চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত। 

আগের প্রথম শ্রেণি = বর্তমানে সেটা ১ম থেকে ৯ম গ্রেড।

আগের দ্বিতীয় শ্রেণি  = বর্তমানে শুধু ১০ম গ্রেড।

আগের তৃতীয় শ্রেণি =। বর্তমানে ১১-১৬ তম গ্রেড আগের চতুর্থ শ্রেণি  =বর্তমানে ১৭-২০ তম গ্রেড এবং সর্বশেষ গ্রেড।

যিনি ১ থেকে ৯ নং গ্রেডে  তিনি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা বা গেজেটেড অফিসার বা ক্যাডার। 

এদের নিয়োগের সময় সরকারি গেজেট বা বিজ্ঞপ্তি বের হয়, স্বয়ং প্রেসিডেন্ট এদের নিয়োগ বিসিএস পরিক্ষার মাদ্ধমে দিয়ে থাকেন। সামগ্রিক দিক বিবেচনায় মান মর্যাদা, দায়িত্ব-কর্তব্যের পরিধি এবং সুযোগ সুবিধার দিক দিয়ে এরা প্রথম শ্রেণির গেজেটেড অফিসারগণ অনেক ভালো অবস্থানে থাকেন। তার উপরে রয়েছে সচিব ও মূখ্য সচিবগণ।

পিএসসি কর্তৃক নিয়োগকৃত ২৭ (বিসএস পোস্ট) ধরণের চাকরিকে ক্যাডার এবং পিএসসি কর্তৃক নিয়োগকৃত অন্যান্য সরকারি চাকরিকে নন ক্যাডার চাকরি বলা হয়।

নন-ক্যাডার জব গ্রেড ১ থেকে ৯ হলে ১ম শ্রেণি এবং গ্রেড ১০ হলে ২য় শ্রেণি বলা হয় 

বিসিএস গাইডলাইন, নিচের দেওয়া লিংক থেকে দেখে নিতে পারেন বিসিএস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। 

বিসিএস পরীক্ষার পূর্নাঙ্গ গাইডলাইন: বিসিএস ক্যাডার কি,সুবিধা অসুবিধা, সিলেবাস,ও বিভিন্ন ক্যাডার পরিচিতি

ক্যাডার আর নন ক্যাডার জব এর মধ্যে পার্থক্য কি?

ক্যাডারগণ প্রমোশন পেয়ে নীতিনির্ধারক হয়ে যেতে পারেন।

নন-ক্যাডারগণ প্রমোশন পেয়ে উপরে যেতে পারেন না তার মানে নন ক্যাডার একটি ব্লক পোস্ট।

বিসিএস ক্যাডার মূলত দুই প্রকার:

ক.জেনারেল (পুলিশ, এডমিন, পররাষ্ট্র ইত্যাদি) ক্যাডার

খ.টেকনিক্যাল (শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, সড়ক ও জনপদ ইত্যাদি) ক্যাডার।


পার্থক্য: 

১.জেনারেল ক্যাডারে যে কেউ যে কোন সাবজেক্ট থেকে পরীক্ষা দিয়ে চাকরি করতে পারেন 

২.টেকনিক্যাল ক্যাডারে চাকরি করতে হলে নির্দিষ্ট বিষয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা লাগবে। যেমন, ডাক্তার হতে এমবিবিএস ডিগ্রি। 


সরকারি অফিসারদের চেনার উপায়:

সরকারি যে কোন অফিসে ৪ ধরনের স্টাফ থাকে

১ম স্তরে ক্যাডার বলে (গেজেটেড কর্মকর্তা )

২য় স্তরের অফিসারের গণকে নন ক্যাডার  (গেজেটেড কর্মকর্তা ) বলে।

৩য় স্তরের অফিসারের গণকে কর্মকর্তা বলে।

৪র্থ স্তরের অফিসারের গণকে কর্মচারী বলে।


প্রথম শ্রেণি মানেই নূন্যতম ৯ম গ্রেড: 

সকল ডিপার্টমেন্টের সহকারী পরিচালক (Assistant Director) প্রথম শ্রেণির বাংলাদেশ ব্যাংকের এডি না সব এডিই প্রথম শ্রেণির।

দ্বিতীয় শ্রেণি কেবল ১০ম গ্রেড:

পুলিশের এসআই দ্বিতীয় শ্রেণির এবং প্রাইমারি প্রধান শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির। সরকারি হাই স্কুলের সহকারী শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির।

 তৃতীয় শ্রেণি কেবল ১১-১৬ তম গ্রেড :

প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক তৃতীয় শ্রেণির এবং সকল ডিপার্টমেন্টের অফিস সহকারী, কম্পিটার অপারেটর/ সাঁট মুদ্রাক্ষরিক তৃতীয় শ্রেণির।

চতুর্থ শ্রেণি কেবল ১৭-২০ তম গ্রেড:

অফিস সহায়ক চতুর্থ শ্রেণির যার স্কেল ৮,২৫০ যেমন প্রাইমারি স্কুলের পিওন। 

গ্রেডভেদে চাকরিজীবীদের বেতন ও ভাতা

সর্বনিম্ন মূল বেতন ৮ হাজার ২৫০ টাকা

সর্বোচ্চ ৭৮ হাজার টাকা 

সর্বোচ্চ মূল বেতন ৭৮ হাজার টাকা হলেও বেতন-ভাতাসহ  ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

 সর্বনিম্ন বেতন স্কেল ৮ হাজার ২৫০ টাকা  হলেও সব মিলে দাঁড়াবে ২০ হাজার ১০ টাকা।

প্রথম স্কেলে বেতন ও ভাতাঃ

বাড়িভাড়া মূল বেতনের ৫০ শতাংশ = ৪০ হাজার টাকা। 

চিকিৎসাভাতা ১ হাজার ৫০০ টাকা, 

ডোমেস্টিক এইড ভাতা ৩ হাজার টাকা, 

উৎসবভাতা ১৩ হাজার ৩৩ টাকা, 

আপ্যায়নভাতা ৩ হাজার টাকা 

শিক্ষাভাতা ২ হাজার টাকা করা হয়েছে।

সর্বনিম্ন স্কেলে বেতন ও ভাতাঃ 

বাড়িভাড়া ৫ হাজার টাকা, 

চিকিৎসাভাতা ১ হাজার ৫০০ টাকা, 

যাতায়াত_ভাতা ৩০০ টাকা, 

শিক্ষাভাতা ২ হাজার টাকা, 

ধোলাইভাতা ১৫০ টাকা  

টিফিনভাতা ৩০০ টাকা।

স্থানভেদে অন্যান্য ভাতা ও সুবিধাদি ঃ

বাড়ি ভাড়া: ৪৫ হাজার টাকা ও এর উর্ধ্বে ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকার জন্য বাড়ি ভাড়া মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২৮ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা।

চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২৩ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার টাকা।


জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২১ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৩২ হাজার টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৩৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৯ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ২৮ হাজার টাকা। মূল বেতনের ২৫ হাজার টাকা থেকে ৪৪ হাজার ৯৯৯ টাকা পর্যন্ত ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকার জন্য ৬০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা।


চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৬ হাজার টাকা।

জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৩ হাজার টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১১ হাজার ৫০০ টাকা। ১৩ হাজার টাকা থেকে ২৪ হাজার ৯৯৯ পর্যন্ত ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকার জন্য মূল বেতনের ৬৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা।

চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের ৫৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৮ হাজার ৫০০ টাকা।

জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৮ হাজার টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৭ হাজার ২০০ টাকা। ১২ হাজার ৯৯৯ পর্যন্ত ঢাকা মেট্টোপলিটন এলাকার জন্য মূল বেতনের ৭০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৬ হাজার ৫০০ টাকা।

চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশাল, রংপুর, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের ৬৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৬ হাজার।


জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৬০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৫ হাজার ৫০০ টাকা। অন্যান্য স্থানের জন্য মূল বেতনের ৫৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৫ হাজার।

 চিকিৎসা ভাতাঃ

মাসে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০ টাকা। 

বয়সভেদে চিকিৎসাভাতা 

অবসরভোগীদের ক্ষেত্রে ৬৫ বছরের কম বয়স্কদের জন্য মাসিক ভাতা ১ হাজার ৫০০ টাকা। 

৬৫ বছরের বেশি বয়স্কদের জন্য ২ হাজার ৫০০ টাকা।


এর পাশাপাশি সরকার প্রদত্ত ৪০০ টাকা স্বাস্থ্য ও দুর্ঘটনা বীমা এবং জীবন বীমাসহ সরকারি চাকরিজীবীর জন্য বীমা স্কিম চালু। 

যাতায়াত ভাতা ঃ 

দেশের সকল সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ১০ নাম্বার থেকে ১৬ নাম্বার গ্রেডে যাতায়াত ভাতা মাসে ৩৬০ টাকা।

গাড়ির সুবিধাঃ

পরীক্ষামূলকভাবে ৩ নং গ্রেডের উপরের কর্মকর্তাদের জন্য সুপারিশ প্রাপ্ত। 

পাশাপাশি ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তাদের গাড়ি কেনার বিষয়টি বিবেচনার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।

শিক্ষা_সহায়ক ভাতা:

সকল শ্রেণির চাকরিজীবীদের সন্তান 

প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা, 

২ সন্তানের জন্য ২ হাজার টাকা।

পাশাপাশি সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীর সন্তানদের ভর্তির জন্য #সরকারি অর্থে পরিচালিত সকল প্রতিষ্ঠানে একটি নির্দিষ্ট কোটা সুবিধা পাচ্ছে।

(বিদ্রঃ বুয়েট কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিতে এ সুপারিশ প্রযোজ্য হবে না।)

টিফিন ভাতা ঃ

মাসে টিফিন ভাতা ৩০০ টাকা। তবে যে সব চাকরিজীবী তাদের প্রতিষ্ঠানে দুপুরের খাবার পান কিংবা দুপুরের খাবারের ভাতা পান তাদের জন্য এ টিফিন ভাতা প্রযোজ্য হবে না।

উৎসব ভাতা ঃ

সকল চাকরিজীবীদের জন্য প্রতি বছরে ২ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ উৎসব ভাতা দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে একজন অবসরভোগীর জন্য তার মাসিক নিট পেনশনের দ্বিগুণ হারে বছরে ২টি উৎসব ভাতা দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

শ্রান্তি বিনোদন ভাতা ঃ 

সকল শ্রেণির চাকরিজীবীকে প্রতি ২ বছর অন্তর ১৫ দিনের গড় বেতনে অর্জিত ছুটিসহ ১ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ শ্রান্তি ও বিনোদন ভাতা পাবে।

ধোলাই ভাতাঃ

৪র্থ শ্রেণির চাকরিজীবীদের জন্য ধোলাই ভাতা মাসে ১৫০ টাকা পাবেন।

কার্যভার ভাতাঃ

কার্যভার ভাতার শতকরা হার অপরিবর্তিত রেখে সর্বোচ্চ সীমা মাসে ২ হাজার ৫০ টাকা উন্নীত করা।

গৃহকর্মী ভাতাঃ

গৃহকর্মী ভাতা অপরিবর্তীত আছে।


পোশাক পরিচ্ছদ সুবিধাঃ

প্রচলিত নিয়মে পোশাক পরিচ্ছদ প্রাপ্তির সুবিধা রয়েছে 


পাহাড়ি ও দুর্গম ভাতাঃ

পার্বত্য এলাকায় কর্মরত সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পাহাড়ি ভাতা পাবেন। 

একইভাবে হাওড়-বাওড়, দুর্গম দ্বীপ অঞ্চলে উপকূলীয় ভাতা।


আপ্যায়ন ভাতাঃ

মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মূখ্য সচিব ৩ হাজার টাকা, 

সচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তা ২ হাজার ৫০০ টাকা

অতিরিক্ত সচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তা ২ হাজার টাকা, 

যুগ্ম সচিব ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তারা ১ হাজার ৫০০টাকা।


ভ্রমণ ভাতাঃ

বদলিজনিত ভ্রমণ ভাতা এককালীন 

সড়ক পথে ১০০ কি.মি. পর্যন্ত ১০ হাজার টাকা, 

১০১ থেকে ২০০ কি.মি. পর্যন্ত ১৫ হাজার ৫০০ টাকা

২০১ থেকে এর বেশি কি.মি. হলে ২০ হাজার টাকা 


বিশেষ ভাতাঃ

বাংলাদেশ পুলিশ, র‌্যাব, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এসএসএফ ইত্যাদি বিভিন্ন সার্ভিসের জন্য বিশেষভাতা বেতন ভাতা।


আবাসন ও গৃহ নির্মাণ ঋণ ঃ

গ্রেড অনুযায়ী ১২ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা গৃহ ঋণ

সুদের হার হবে ব্যাংক রেটে ৫ শতাংশ। 


৮ম থেকে ১ম গ্রেড স্কেলের কর্মকর্তাদের ২০ জনের জন্য ১০ কাঠা ও অন্যান্য চাকরিজীবী প্রতি ২০ জনের জন্য ৮ কাঠা প্লট সুবিধা।


এছাড়া গবেষণা কাজে নিয়োজিত বিশেষায়িত চাকরিজীবীদের জন্য বেতন কাঠামো আলাদা রাখা।

Labels: ,